ধর্ষণ মামলার বিচার ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে। আর ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করার বিধান রেখে, সংস্কার হচ্ছে বিদ্যমান আইন বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ধর্ষণকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। ধর্ষণের মামলাগুলো তদারকি করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের আলাদা একটা সেল থাকবে, যেন অযথা সময় কালক্ষেপণ না করা হয়।
রোববার (৯ মার্চ) আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, মাগুড়ার ওই শিশুর ঘটনায় আমরা মর্মাহত। চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই মামলার আসামিরা কোন ছাড় পাবে না। দ্রুত সময়ে বিচারের আওতায় আনা হবে।
তিনি আরও বলেন, রাস্তাঘাটে যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে অতিদ্রুত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রাণালয় ও পুলিশের পক্ষ থেকে আলাদা একটা হটলাইন প্রদান করা হবে। এছাড়াও রাস্তাঘাটে যেকোনো ঘটনা ঘটলে এটাতে অভিযোগ করা যাবে। এই হটলাইন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে। এটা তদারকি করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ডেডিকেটেড সেল থাকবে।
সম্প্রতি ঢাবিতে ঘটে যাওয়া ছাত্রী হেনস্তার ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেন, এ ঘটনায় তাকে চাপ দিয়ে মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখা হবে। সেদিন মামলা প্রত্যাহার করায় যৌন নিপীড়ক জামিন পেয়েছিল।