বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে চাপ অনুভব করা স্বাভাবিক, তবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। চাপ বাড়লে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়।
**সময়সীমা নির্ধারণ:** কার্যকরভাবে কাজ করতে সময় নির্ধারণ করা জরুরি। নিরবচ্ছিন্ন এবং গভীর কাজের জন্য বিশেষ সময় বেছে নিন, যেমন ভোরবেলা। সঠিক রুটিন কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
**পরিকল্পনা:** রাতে পরিকল্পনা করলে পরের দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি বাড়ে। কাজ ও বিশ্রামের জন্য সময় বরাদ্দ রাখুন।
**সঠিক হাইড্রেশন:** পানি পান করা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এটি মস্তিষ্কের কার্যক্রম বজায় রাখতে সাহায্য করে।
**বিভ্রান্তি দূর করা:** সোশ্যাল মিডিয়া ও ফোন ব্যবহারের ফলে বিভ্রান্তি বাড়ে। কাজের সময় ফোন দূরে রাখলে মনোযোগ বাড়ে। আরামদায়ক পরিবেশেও কাজ করা জরুরি।