জীবন যত ব্যস্ততায় কাটুক না কেন, প্রতিদিনের পরিধেয় পোশাক এবং জুতাসহ সব জিনিস সঠিকভাবে গুছিয়ে রাখা অত্যন্ত জরুরি। অন্যথায়, প্রয়োজনীয় কিছু খুঁজে পেতে সময় নষ্ট হবে।
**কী করবেন:**
– উৎসবের সময় সাধারণত নতুন পোশাক বেশি পরা হয়, তাই নতুন জামাকাপড়গুলো ওয়্যারড্রোবের সামনে রাখুন, যাতে সহজে খুঁজে পান।
– রাতে শুতে যাওয়ার আগে পরদিনের পোশাকটি ঠিক করে রাখুন, এতে সকালে তাড়াহুড়ো করার দরকার হবে না।
– নতুন জামাকাপড় কেনার অভ্যেস থাকলে পুরনো, রং ওঠা বা ছেঁড়া জামাকাপড় আলমারিতে জমিয়ে রাখবেন না। এগুলো পরেন না এমন পোশাকগুলো আলাদা রাখুন, যেমন পুরনো বালিশের কভারে রাখা যেতে পারে (কিন্তু প্লাস্টিকের ব্যাগে নয়)।
– সপ্তাহে অন্তত আধঘণ্টা সময় আলমারি বা ওয়্যারড্রোব গোছানোর জন্য রাখুন। ঈদ, পূজা বা যে কোনো উৎসবে কেনা নতুন পোশাক আলাদা শেফে রাখুন।
– প্রতিদিনের ব্যবহারের জিনিসগুলো হাতের কাছে রাখুন, যেমন একটি ড্রয়ারে ধড়ি, সেফটি পিন, ব্রোচ, পার্স রাখতে পারেন। আরেকটি ড্রয়ারে মোজা, রুমাল ইত্যাদি রাখা যেতে পারে।
– শাড়ি, ব্লাউজ, পেটিকোট বা সালোয়ার কামিজ হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখুন। একসঙ্গে জামাকাপড় ঠেসে রাখলে অগোছালো হয়ে যাবে।
– শিফন, সিল্ক বা অন্য কোনো শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং ব্লাউজ এবং পেটিকোট একসঙ্গে হ্যাঙ্গারে রাখুন, এতে জামার শেপ ঠিক থাকবে এবং সহজে খুঁজে পাবেন।
– ছেলেদের ফরমাল শার্ট-ট্রাউজারের সেট একসঙ্গে রাখুন, স্যুট, জ্যাকেট বা কোট এক জায়গায় ঝুলিয়ে রাখুন।
– ভারী সিল্ক বা সিকুইন, জরির কাজ করা শাড়ি নরম কাপড়ে ম