গাড়িটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ‘টি’ আকৃতির হেডলাইট ও রিয়ার কম্বিনেশন লাইট। গাড়ির দৈর্ঘ্য ৪ হাজার ৩৯০ মিলিমিটার, প্রস্থ ১ হাজার ৮১০ মিলিমিটার ও উচ্চতা ১ হাজার ৬৩৫ মিলিমিটার। ফলে ২২২ মিলিমিটার গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যাবে। ১ হাজার ৪৯৯ সিসির এই গাড়িতে আছে সিভিটি (এফ-১-সিডব্লিউএ) ট্রান্সমিশন।
অভ্যন্তরীণ সজ্জা করা হয়েছে কালো রং ধরে। হানিকম্ব নকশায় চামড়ায় মোড়ানো গাড়ির আসনগুলো আরামদায়ক। বিশেষ করে গাড়ির পেছনের দিকে তিনজনের আরামে বসার জন্য রয়েছে যথেষ্ট জায়গা। গাড়িটিতে আছে সেকেন্ড-রো এসি ভেন্ট। একই সঙ্গে ১৮ ইঞ্চি অ্যালয় হুইল ও ইপিএস প্রযুক্তির সঙ্গে বাংলাদেশের সড়কের অবস্থা বিবেচনা করে গাড়ির সামনের ম্যাকফারসন স্ট্রাট ও পেছনে টরসিওন বিম সাসপেনশন চালকদের অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে। এই গাড়ির দাম ধরা হয়েছে ৪৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন র্যানকন অটো ডিভিশন-১-এর ডিভিশনাল ডিরেক্টর শোয়েব আহমেদ, র্যাংগস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ হামদুর রহমান, র্যানকন অটো ডিভিশন-১-এর ডিভিশনাল হেড অব মার্কেটিং মোহাম্মদ ফাহিম হোসেন, ডিভিশনাল হেড অব ফাইন্যান্স সালেহ আহমেদ, মহাব্যবস্থাপক ও হেড অব সাপ্লাই চেইন এ এফ এম মুশফিকুর রহমান এবং সহ–মহাব্যবস্থাপক ও ডেপুটি হেড অব প্রাইভেট সেলস মেহেরুন নেসা ফারুক।
সংবাদ সম্মেলনে শোয়েব আহমেদ বলেন, ‘মিতসুবিশি সব সময় গ্রাহকদের সেরা মানের জাপানি প্রযুক্তির পণ্য সরবরাহের চেষ্টা করে। তারই ধারাবাহিকতায় মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার স্পোর্ট বাজারে আনতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
মোহাম্মদ হামদুর রহমান বলেন, নতুন প্রজন্মের এই গাড়ি গ্রাহকদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাবে। এতে থাকছে পাঁচ বছরের ওয়ারেন্টি ও বিনা মূল্যে তিনটি সার্ভিসিং।
মোহাম্মদ ফাহিম হোসেন জানান, ছয়টি রঙে নতুন এই এসইউভি পাওয়া যাবে। গাড়িটি কেনার আগে আগ্রহীরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের ফ্ল্যাগশিপ শোরুমে এসে চালিয়ে দেখতে (টেস্ট ড্রাইভ) পারবেন।