দ্যা নিউ ভিশন

নভেম্বর ২৫, ২০২৪ ০৮:০১

ইরেকটাইল ডিসফাংশনের সর্বাধুনিক চিকিৎসা

সন্তোষজনকভাবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য পুরুষাঙ্গের উত্থান একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যখন একজন পুরুষ যৌন সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত হয়, কিন্তু লিঙ্গ সঠিকভাবে উত্থিত না হয়, তখন সেটিকে ইরেকটাইল ডিসফাংশন (ইডি) বলা হয়। এটি সাধারণত তিনটি সমস্যার মধ্যে থেকে একটি: লিঙ্গ যথেষ্ট শক্ত না হওয়া, লিঙ্গ একেবারেই শক্ত না হওয়া, বা শক্ত হলেও দ্রুত নরম হয়ে যাওয়া। এই সমস্যা তিন মাস থেকে ছয় মাস ধরে ঘটলে এটি ইডি হিসেবে চিহ্নিত হয়। যৌন উত্তেজনার প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্ক, হরমোন, এবং নার্ভ সক্রিয় থাকে, এবং যেকোনো একটি পর্যায়ে সমস্যা হলে ইডি দেখা দিতে পারে।

 

ভাসকুলার সমস্যার কারণে প্রায় ৪৮% ক্ষেত্রে ইডি ঘটে, অন্যদিকে মানসিক কারণে যেমন পারফরমেন্স এনজাইটি, সমস্যাটি আরও বাড়তে পারে। সঠিক নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসকের কাছে আল্ট্রাসোনোগ্রাফি বা ডুপ্লেক্স স্টাডির মাধ্যমে পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। চিকিৎসা না করা হলে সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে এবং সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

 

তবে, শকওয়েভ ও পি-শট (প্ল্যাটিলেট রিচ প্লাজমা) চিকিৎসার মাধ্যমে সমস্যার দীর্ঘস্থায়ী সমাধান সম্ভব। শকওয়েভ চিকিৎসায় বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে লিঙ্গে জলতরঙ্গ প্রয়োগ করা হয়, যা নতুন টিস্যু তৈরি করে। পি-শট পদ্ধতিতে রোগীর রক্ত থেকে প্লাজমা পৃথক করে ইনজেকশন দেওয়া হয়, যা পুনরায় লিঙ্গ উত্থান ঘটায়। এই পদ্ধতিগুলো নিরাপদ এবং কার্যকরী, যা পুরুষদের জন্য নতুন আশার উজ্জ্বল সুত্র।

Related News

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

সর্বশেষ

ঝলমলে আইপিএল নিলামের অন্য রূপ: কালো তালিকা, রাতারাতি কোটিপতি আর ক্ষমতা প্রদর্শন

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ললিত মোদি। ভারতীয় ক্রিকেট