কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকার পতনের আন্দোলন পর্যন্ত দেশের শিল্পীরা দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। ৫ আগস্টের পর এই বিভাজন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। শিল্পীদের সংকট সমাধানের জন্য সংস্কার কমিটি গঠন করা হয়, যার একজন সদস্য হলেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিতু আহসান। हाल ही में, তিনি কিছু সহকর্মীর সঙ্গে এ বিষয়ে মুখ খোলেন।
জিতু বলেন, “আমি সাধারণত আমার পেশার মানুষের বিরুদ্ধে কিছু বলি না। কিন্তু ৫ আগস্টের পর আমার কিছু সহকর্মী নানা ধরনের ট্রলের শিকার হচ্ছেন। তারা খুব ধৈর্য এবং নীরবতার সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলা করার চেষ্টা করছেন, যা প্রশংসনীয়।”
তিনি আরও বলেন, “কিন্তু দু’একজন সহকর্মী আছেন, যারা লজ্জিত হওয়া তো দূরের কথা, উস্কানিমূলক পোস্ট করে যাচ্ছেন, যেন দেশের অশান্তি বাড়ে। এই অভিনেতা বলেন, ‘আজকে যা অন্যায় হচ্ছে সেটার কথা বলছেন, এটা ভালো। কিন্তু তাদের ১৫ বছরের এই ভয়াবহ দুর্নীতি, অন্যায় ও হত্যার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেননি। বরং তারা দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল ছবি পোস্ট করেছেন।
জিতু আহসান যোগ করেন, “যদি তারা এই ভয়াবহ দুর্নীতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে কিছু বলতেন, তাহলে আমি তাদের সম্মান করতাম। কিন্তু ১৫ বছর ধরে কিছু না বললে বুঝতে হবে তাদের মধ্যে কোনো নৈতিক মূল্যবোধ নেই।”