দ্যা নিউ ভিশন

এপ্রিল ১০, ২০২৫ ২৩:৩৯

‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’–এ মঞ্চ মাতাবে নগরবাউল, আর্টসেল

জেমস।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে গত মঙ্গলবার শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ‘তারুণ্যের উৎসব’। ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ প্রতিপাদ্য নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এই উৎসবের আয়োজন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার এ আয়োজনে গান গাইবেন নগরবাউল জেমস ও ব্যান্ড আর্টসেল।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে কনসার্টটি অনুষ্ঠিত হবে সন্ধ্যার পর থেকে। পুরো কনসার্টটি সবার জন্য থাকবে উন্মুক্ত, কোনো টিকিট লাগবে না। সন্ধ্যা ছয়টায় মঞ্চে পারফর্ম করবে আর্টসেল, এরপর সাড়ে আটটায় নগরবাউলের মঞ্চে ওঠার কথা রয়েছে।

১১ ফেব্রুয়ারি প্রধান অতিথি হিসেবে উৎসবের উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। উৎসবের প্রথম দিন কর্মসূচির মধ্যে ছিল চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, তরুণ উদ্যোক্তাদের স্টল পরিদর্শন, পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা।

সাংস্কৃতিক আয়োজনের মধ্যে ছিল গান, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি ও লোকগান (লালনগীতি, হাসন রাজার গান)। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ব্যান্ড সংগীত পরিবেশন করে নকশীকাঁথা (সাজেদ ফাতেমী)।

গতকাল বুধবার পুরুষ ইভেন্টে ছিল বস্তা দৌড়, দাবা, মোরগ লড়াই, বেলুন ফোটানো, সাত চাড়া এবং আড়াইটায় রশি টানাটানি। এদিন নারী ইভেন্টে ছিল হাঁড়ি ভাঙা, দাবা, বউচি, স্কিপিং, বল নিক্ষেপ, মিউজিক্যাল পিলো পাসিং।

এ ছাড়া বিকেল চারটায় অনুষ্ঠিত হয় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক দলের অংশগ্রহণে ছিল গান, নৃত্য ও আবৃত্তি। ৭টা ২০ মিনিটে গম্ভীরা (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), রাত সাড়ে আটটায় লোকগান (লালনগীতি, হাসন রাজার গান, চন্দনা মজুমদার) অনুষ্ঠিত হয়।

উৎসবের শেষ দিন আজ থাকবে বেলা ১১টায় কেস কমপিটিশন এবং বিকেল পৌনে চারটায় পুরস্কার বিতরণী। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গাইবে জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্টসেল। সাড়ে আটটায় নগরবাউলের পরিবেশনা দিয়ে শেষ হবে আয়োজন।

Related News

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

সর্বশেষ

ছাত্রদলের অনুষ্ঠানে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি, ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার আশা

ছাত্রশিবির, ছাত্রদলসহ যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁরা ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী