রাজনীতি

বাংলাদেশ সচিবালয়ে আগুন, টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে হত্যাকাণ্ড ও ইসকনের আস্ফালন একই সূত্রে গাঁথা বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন,

অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যাপক জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও প্রশাসনিক অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘খুব সাম্প্রতিক সময়ে

শুধু সংস্কার এবং আগামী নির্বাচন প্রশ্নে ঐক্য নয়, বাংলাদেশ ভবিষ্যতে কোথায় যাবে, সে জায়গায়ও জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি করতে হবে বলে মনে করেন রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী ও

সামনের বাংলাদেশ যেন শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা না করে, এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘এই দেশ ১৯৭১-এর শহীদদের

সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু হওয়ার

গণ–অভ্যুত্থান শ্রমজীবীদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আনেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেছেন, গণ–অভ্যুত্থানে শ্রমজীবীদের অবদানের স্বীকৃতি ও মর্যাদা পাওয়া

প্রতিটি দলের ভেতরে গণতান্ত্রিকভাবে নেতা নির্বাচন না করলে পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন লেখক–অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের

এবার সংস্কার প্রশ্নে পিছপা হলে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন,

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা যেন একাত্তরকে ভুলে না যাই। একাত্তরের পর থেকে গণতন্ত্রের জন্য ধারাবাহিক যে লড়াই-সংগ্রাম, সেই সংগ্রামের প্রত্যেককে আমাদের

তাবলিগ জামাতের বিবদমান দুই পক্ষের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

আগামীকাল শুক্রবার থেকে কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের মাওলানা