দ্যা নিউ ভিশন

নভেম্বর ২৫, ২০২৪ ০৩:২৩

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “অপরাধ করে থাকলে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত।” গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান। পরবর্তী সময়ে ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। ড. ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণে আমি কিছু জানি না। গঠিত কমিশনগুলো সামনে সংস্কার সুপারিশ করবে, তারপর নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ হবে।” শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, “কেন হবে না? অপরাধ করলে তাঁকে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।” তিনি আরও জানান, নির্বাচনে দাঁড়ানোর কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই এবং পাল্টা প্রশ্ন করেন, “আমাকে দেখে কি মনে হয়, আমি নির্বাচনে লড়ব?” গতকাল নিউইয়র্কে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস আয়োজিত ‘ক্লাইমেট ফরওয়ার্ড’ সম্মেলনে অংশ নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্যারিস চুক্তির কার্যকরিতাকে বাধাগ্রস্ত করছে। তিনি বলেন, “এই ব্যবস্থা সর্বাধিক মুনাফাকেন্দ্রিক, যা একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর জন্য সম্পদ তৈরি করছে এবং ব্যাপক বর্জ্য উৎপন্ন করছে।” ড. ইউনূস বলেন, “আমরা যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা তৈরি করেছি, তা এই গ্রহের জন্য ক্ষতিকর।” তিনি সতর্ক করেন, “যেকোনো পরিবর্তন করা হোক, মৌলিক ব্যবস্থাগুলো নতুন করে সাজানো না হলে তা কোন পরিবর্তন আনবে না।” তিনি জোর দিয়ে বলেন, “ধনী দেশগুলো জলবায়ু ক্ষতির বোঝা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর ওপর চাপানো উচিত নয়।” “আপনারা আমাদের ওপর যে ধ্বংসের ভার চাপিয়েছেন, তা কেন আমরা বহন করব?”—এমন প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন ড. ইউনূস।অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “অপরাধ করে থাকলে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত।” গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান। পরবর্তী সময়ে ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। ড. ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণে আমি কিছু জানি না। গঠিত কমিশনগুলো সামনে সংস্কার সুপারিশ করবে, তারপর নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ হবে।” শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, “কেন হবে না? অপরাধ করলে তাঁকে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।” তিনি আরও জানান, নির্বাচনে দাঁড়ানোর কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই এবং পাল্টা প্রশ্ন করেন, “আমাকে দেখে কি মনে হয়, আমি নির্বাচনে লড়ব?” গতকাল নিউইয়র্কে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস আয়োজিত ‘ক্লাইমেট ফরওয়ার্ড’ সম্মেলনে অংশ নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত প্যারিস চুক্তির কার্যকরিতাকে বাধাগ্রস্ত করছে। তিনি বলেন, “এই ব্যবস্থা সর্বাধিক মুনাফাকেন্দ্রিক, যা একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর জন্য সম্পদ তৈরি করছে এবং ব্যাপক বর্জ্য উৎপন্ন করছে।” ড. ইউনূস বলেন, “আমরা যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা তৈরি করেছি, তা এই গ্রহের জন্য ক্ষতিকর।” তিনি সতর্ক করেন, “যেকোনো পরিবর্তন করা হোক, মৌলিক ব্যবস্থাগুলো নতুন করে সাজানো না হলে তা কোন পরিবর্তন আনবে না।” তিনি জোর দিয়ে বলেন, “ধনী দেশগুলো জলবায়ু ক্ষতির বোঝা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর ওপর চাপানো উচিত নয়।” “আপনারা আমাদের ওপর যে ধ্বংসের ভার চাপিয়েছেন, তা কেন আমরা বহন করব?”—এমন প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন ড. ইউনূস।