পরীক্ষা ব্যবস্থায় ফিরে আসছে গ্রেডিং পদ্ধতি এবং ৩ ঘণ্টার সময়সীমা। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় বিভাগ বিভাজনও পুনর্বহাল হবে। ২০১২ সালের সৃজনশীল পদ্ধতিতে ফিরে যাচ্ছে জাতীয় শিক্ষাক্রম। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানাচ্ছে, ২০২১ সালের শিক্ষাক্রম ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে ফিরে আসা হচ্ছে। শিক্ষা গবেষকরা বলছেন, যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে শিক্ষাক্রম পুনর্গঠনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান ডা. একে এম রিয়াজুল ইসলাম বলেন, বর্তমান শিক্ষাক্রমের ওপর মূল্যায়ন হচ্ছে, তবে এটি নিয়ে অভিভাবক, শিক্ষার্থী এবং এমনকি শিক্ষক মহলে সমালোচনা রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ডা. মো. আবদুস সালাম মন্তব্য করেন, শিক্ষাক্রমের পরিবর্তন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া হওয়া উচিত, যা যুগের প্রয়োজনে মানুষের চাহিদা এবং ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয়। পুরনো পদ্ধতি বন্ধ করে নতুন চালু করা এবং পুনরায় পুরনো পদ্ধতি চালু করা শিক্ষাব্যবস্থার জন্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।